<br />
<b>Warning</b>:  Undefined variable $res in <b>/home/newsupdatebd/public_html/news_details.php</b> on line <b>39</b><br />
<br />
<b>Warning</b>:  Trying to access array offset on value of type null in <b>/home/newsupdatebd/public_html/news_details.php</b> on line <b>39</b><br />
<br />
<b>Deprecated</b>:  stripslashes(): Passing null to parameter #1 ($string) of type string is deprecated in <b>/home/newsupdatebd/public_html/config/function.php</b> on line <b>52</b><br />

সালমান-পলক-আনিসুল-কামরুলসহ ৬ জনকে নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে জুলাই অভ্যুত্থান চলাকালে সংঘটিত তিনটি পৃথক হত্যা মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম এবং সালমান এফ রহমানসহ ৬ জনকে নতুন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। অন্য আসামিরা হলেন- সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাঙ্গীর আলম ও যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান।

 

আজ বুধবার (২৭ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আরিফুল ইসলামের আদালত এ আদেশ দেন।

 

মামলার তদন্ত কর্মকর্তারা এদিন তাদের আদালতে হাজির করে পৃথক তিনটি মামলায় নতুন করে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক তাদের এসব মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।ঢাকা সিএমএম আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর শামসুদ্দোহা সুমন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

 

রাসেল মিয়া হত্যা মামলার অভিযোগে বলা হয়, জুলাই আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ১৯ জানুয়ারি যাত্রাবাড়ী থানাধীন কুতুবখালী পকেট গেট সংলগ্ন এলাকায় আন্দোলনে অংশ নেন ভিকটিম রাসেল মিয়া। ঘটনার দিন বিকেলে আসামিদের ছোড়া গুলিতে আহত হলে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাসেল মিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী আকলিমা আক্তার গত ৩০ জুন যাত্রাবাড়ী থানায় হত্যা মামলাটি দায়ের করেন।

 

ইমরান হাসান হত্যা মামলার অভিযোগে বলা হয়, জুলাই আন্দোলনে সময় গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও পুলিশ নির্বিচারে গুলি করে। এতে ছাত্র ইমরান হাসান গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। গত ১ সেপ্টেম্বর নিহতের মা কোহিনুর আক্তার বাদী হয়ে শেখ হাসিনাসহ ২৯৮ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন।

 

মেহেদী হাসান প্রান্তের মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত বছরের ৭ জুলাই রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানাধীন রায়েরবাগ বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার শান্তিপূর্ণ মিছিলে অংশ নেন মামলার বাদী মো. নাদিম ও তার ভাতিজা মো. মেহেদী হাসান প্রান্ত। আন্দোলন চলাকালে আসামিদের ছোড়া গুলি বাদীর পায়ে লেগে রক্তক্ষরণ হয়। ঘটনাস্থলে বাদীর ভাতিজা অজ্ঞান হয়ে যায়। পরবর্তীতে মেহেদী হাসানকে হাসপাতালে নেওয়া চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরবর্তীতে বাদী সুস্থ হয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নাম উল্লেখসহ ৯৪ জনকে আসামি করে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের আরও ২০০-২৫০ জন অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করা হয়।